রহিমা খানম দাবী করেছেন তার ব্যবসায়ীক সহযোগি ভারতীয় অঙ্কুর শর্মা এবং যুক্তরাজ্যের জন ইমিকে বাংলাদেশ থেকে মানুষ যুক্তরাজ্যে প্রেরণের জন্য টাকা দিয়েছেন।
কিন্তু অঙ্কুর শর্মা এবং জন ইমির সাথে যোগাযোগ করা হলে এই বিষয়ে তারা বলেন রহিমা খানম মিথ্যা কথা বলতেছেন।
রহিমা খানম যুক্তরাজ্যের যে কোম্পানীর কাজ এবং স্পনসরশিপ সার্টিফিকেট (COS) দেখিয়ে লোকজনের কাছ থেকে টাকা নিয়েছেন সেই কোম্পানীর মালিক গডউইন এবং জোডি এই বিষয়ে কিছু জানেন না। এই দুই জন যুক্তরাজ্য পুলিশের কাছে এই বিষয়ে রহিমা খানমের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেছেন।
বিষয়টি কোম্পানির মালিক গডউইন এবং জোডি যুক্তরাজ্য পুলিশকে জানালে পুলিশ জালিয়াতির মামলা দায়ের করে যাহার রেফারেন্স নং- এনএফআরসি২৫০২০৭২০১৯৮২।
হোমকেয়ারের আইনজীবিদের সাথে, বাদীপক্ষের আইনজীবি (সিনিয়র কেসওয়ার্কার) মোহাম্মদ আব্বাস খাঁনের যোগাযোগ হয়।
হোমকেয়ার অফিস থেকে মামলা রেফারেন্স নম্বর সরবরাহ করেছেন এবং নিশ্চিত করেছেন যে রহিমা খানম কোম্পানীর নামে জাল কাগজ পত্র তৈরি করছেন। তারা রহিমা এবং তার সহযোগীদের বিচারের আওতায় আনতে এবং ভুক্তভোগীদের প্রতারণামূলকভাবে নেওয়া অর্থ ফেরত প্রদানে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। আর অঙ্কুর শর্মা এবং জন ইমির সাথে সংশ্লিষ্টদের যোগাযোগ রয়েছে তারা যেকোন প্রয়োজনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
সকল ভুক্তভোগীদের এগিয়ে এসে তাকে রহিমা খানমের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তারা অনুরোধ করেছেন। সকলকে তার জালিয়াতি এবং প্রতারণা থেকে সর্তক থাকতে আহবান জানানো হয়েছে।
অভিযোগ গুলো নিয়ে রহিমা খানমের ব্যবহারিত নাম্বারে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তার মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। সেজন্য তার বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
সুত্রঃ শ্যামল সিলেট
প্রকাশক: মিসেস মোর্শেদা হাসান, সম্পাদক : কল্লোল পাল সর্দার, প্রধান সম্পাদক : ইমরান হাসনাত জুম্মান(ইউকে প্রবাসী) ,
সহ-সম্পাদক: মো: আল-আমীন, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: রাজা ম্যানশন, জিন্দাবাজার, সিলেট।, মোবাইল: ০১৬০৭৮৯৭৭৯৪
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত